এ দেশের আলেম সমাজকে স্বাধীনতা বিরোধি মনে করার কিছু কারন রয়েছে । তার মধ্যে কিছু কারন হচ্ছে,
প্রথমত প্রকত অর্থেই স্বাধিনতা যুদ্ধের সময় কিছু আলেমের বিতর্কিত ভুমিকা ছিল। তাছারা স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্ব অনেকাংশেই সেকুলারদের হাতে ছিল, ফলে রাজনীতিক মতাদার্শের পার্থক্যের কারনে তাদের মধ্যে দুরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল । এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক।
তৃতীয়ত কিছু দল আলেমদের নাম ভাঙ্গিয়ে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তাদের সার্থে ব্যবহার করেছিল। যা পাকিস্তানি মিডিয়ার দৌলতে পুর্ব পাকিস্তান সহ সারা বিশ্বে ছরিয়ে পরত।
তবে বাস্তবে কত আলেম,মুয়াজ্জিন,ইমাম স্বাধীনতার জন্য শহীদ হয়েছেন, কত মাদ্রাসা পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে ধংস হয়েছে তা বলে শেষ করা যাবে না । আমার নিজ গ্রামের একজন মাদ্রাসার ট্রাস্টিকে হত্যা করা হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধাদের সহয়তা করার অপরাধে।
আর সবচেয়ে গুরুত্বপূন কারন হিসেবে আমি মনে করি স্বাধীনতার পরে এ দেশে বেশ কিছু জাতীয় দিবস যেমনঃ শহীদ দিবস, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ইত্যাদি সরকারি ও বেসরকারিভাবে বেশ জাকজমকতার সাথে পালন করা হয়। কিন্তু এসব দিবসে সাধারণ আলেম সমাজ ও ইসলামি দল গুলোর তেমন কোন ভুমিকা চোখে পরে না। যার কারনে স্বাভাবিক ভাবেই সাধারণ মানুষের আলেমদের প্রতি সন্দেহ সৃস্টি হয় এবং আলেমদেরকে স্বাধীনতা বিরোধি ভাবতে থাকে। অথচ বিষয়টা তেমন না হয়ে যদি আলেম সমাজ এসব জাতীয় দিবস গুলো ইসলামি ভাবগাম্ভির্যের সাথে তাদেরমত করে পালন করতেন,সে সব দিবসে তারা যদি আলোচনা সভা, ওয়াজ মাহফিল,দোয়া মাহফিল করতেন তাহলে হয়তো আলেম সমাজ অহেতুক সমালোচনার পাত্র হতেন না। আলেমরা হতেন সব শ্রেনীর কাছে শ্রদ্ধাভাজন।
প্রথমত প্রকত অর্থেই স্বাধিনতা যুদ্ধের সময় কিছু আলেমের বিতর্কিত ভুমিকা ছিল। তাছারা স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্ব অনেকাংশেই সেকুলারদের হাতে ছিল, ফলে রাজনীতিক মতাদার্শের পার্থক্যের কারনে তাদের মধ্যে দুরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল । এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক।
তৃতীয়ত কিছু দল আলেমদের নাম ভাঙ্গিয়ে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তাদের সার্থে ব্যবহার করেছিল। যা পাকিস্তানি মিডিয়ার দৌলতে পুর্ব পাকিস্তান সহ সারা বিশ্বে ছরিয়ে পরত।
তবে বাস্তবে কত আলেম,মুয়াজ্জিন,ইমাম স্বাধীনতার জন্য শহীদ হয়েছেন, কত মাদ্রাসা পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে ধংস হয়েছে তা বলে শেষ করা যাবে না । আমার নিজ গ্রামের একজন মাদ্রাসার ট্রাস্টিকে হত্যা করা হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধাদের সহয়তা করার অপরাধে।
আর সবচেয়ে গুরুত্বপূন কারন হিসেবে আমি মনে করি স্বাধীনতার পরে এ দেশে বেশ কিছু জাতীয় দিবস যেমনঃ শহীদ দিবস, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ইত্যাদি সরকারি ও বেসরকারিভাবে বেশ জাকজমকতার সাথে পালন করা হয়। কিন্তু এসব দিবসে সাধারণ আলেম সমাজ ও ইসলামি দল গুলোর তেমন কোন ভুমিকা চোখে পরে না। যার কারনে স্বাভাবিক ভাবেই সাধারণ মানুষের আলেমদের প্রতি সন্দেহ সৃস্টি হয় এবং আলেমদেরকে স্বাধীনতা বিরোধি ভাবতে থাকে। অথচ বিষয়টা তেমন না হয়ে যদি আলেম সমাজ এসব জাতীয় দিবস গুলো ইসলামি ভাবগাম্ভির্যের সাথে তাদেরমত করে পালন করতেন,সে সব দিবসে তারা যদি আলোচনা সভা, ওয়াজ মাহফিল,দোয়া মাহফিল করতেন তাহলে হয়তো আলেম সমাজ অহেতুক সমালোচনার পাত্র হতেন না। আলেমরা হতেন সব শ্রেনীর কাছে শ্রদ্ধাভাজন।
balu kotha
ReplyDelete